এর মধ্যে মাত্র তিনটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স প্রদানের জন্য সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি একটিকে স্থায়ীভাবে এবং ছয়টির প্যাথলজিক্যাল ল্যাব বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, স্থায়ীভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে নাভারণের জোহরা ক্লিনিক। রুবা ক্লিনিকের লাইসেন্স ২০১৭ সালে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে। নবায়ন না করে অবৈধভাবে প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করা হচ্ছে। ক্লিনিকটিতে কোনো ডিপ্লোমা পাস নার্স এবং প্যাথলজি বিভাগে টেকনোলজিস্ট নেই। আল মদিনা ও পল্লী ক্লিনিকেরও একই অবস্থা। তাদের প্যাথলজি বিভাগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বাগআঁচড়া নার্সিং হোম ১০ শয্যার আবেদন করেছে। কিন্তু সেখানে ২৩ জন ভর্তি রোগী পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্যাথলজি ল্যাবেও ক্রটি রয়েছে। ফলে সেটিও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সাহানা ও মেহেরুন নেছা ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে গেটে তালা দিয়ে পালিয়ে যায়।
সিভিল সার্জন ডা. শেখ আবু শাহীন আরও বলেন, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে কঠোর হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে। সরকারি নিদের্শনা মোতাবেক ২৩ আগস্টের মধ্যে সব ক্রটি সংশোধনসহ নতুন লাইসেন্স গ্রহণ ও মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্স নবায়নে ব্যর্থ হলে স্থায়ীভাবে হাসপাতাল বন্ধ করে দেয়া হবে।